Menu

করোনাভাইরাস দুর্যোগে বাসমাহ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের তত্ত্বাবধানে দেশ-বিদেশের শতাধিক স্থানে লক্ষাধিক মানুষকে বিনামূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ দেওয়া হয়েছে। এজন্য অর্থায়ন করেছে বাসমাহ ইউএসএ (বাংলাদেশ আমেরিকান সোসাইটি অব মুসলিম এইড ফর হিউম্যানিটি)।

রাজধানী ঢাকার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থান এবং সিরাজগঞ্জ, লালমনিরহাট, ময়মনসিংহ, চুয়াডাঙ্গা, নওগাঁ, যশোর, চাঁদপুর, শরীয়তপুর, সিলেট, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কক্সবাজার, কুষ্টিয়া, টেকনাফ, গোলাপগঞ্জ, পিরোজপুর ও সোনারগাঁ থানার ১১টি ইউনিয়নসহ সারা দেশের মোট ৫৩টি স্থানে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

খাবারের প্যাকেজে ছিল চাল, ডাল, সয়াবিন তেল, আলু, পেঁয়াজ, চিনি, আটা, লবণ, সাবান। এছাড়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ ঢাকা ও সারা দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ দিয়েছে বাসমাহ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। এরমধ্যে রয়েছে হাজার হাজার পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, গ্লাভস, সাবান, হেড-কভার, গাউন ও গগলস। হাসপাতাল ও নিরাপত্তাকর্মীসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের আরও স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে সংগঠনটির।

শুধু বাংলাদেশে নয়; আমেরিকার বিভিন্ন স্থানে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে বিপন্ন বহু মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্যসামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ দিয়েছে বাসমাহ। আমেরিকায় মিশিগান রাজ্যে মিশিগান মুসলিম কমিউনিটি কাউন্সিলের ব্যবস্থাপনায় এক হাজার প্যাকেট খাবার পাঠানো হয়েছে। নিউ ইর্য়কে ক্ষতিগ্রস্তরাও খাদ্যসামগ্রী পেয়েছেন। এছাড়া ফ্লোরিডার বিভিন্ন মসজিদে বিতরণ করা হয়েছে স্বাস্থ্য সুরক্ষার প্রয়োজনীয় উপকরণ।

করোনা দুর্যোগে লক্ষাধিক মানুষের পাশে বাসমাহ বাংলা ট্রিবিউন ডেস্ক প্রকাশিত : ২৩:৪০, জুন ২৩, ২০২০ | সর্বশেষ আপডেট : ১৪:২৮, জুন ২৫, ২০২০1.1K করোনাকালে অসহায়দের জন্য বাসমাহ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সহায়তা করোনাভাইরাস দুর্যোগে বাসমাহ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের তত্ত্বাবধানে দেশ-বিদেশের শতাধিক স্থানে লক্ষাধিক মানুষকে বিনামূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ দেওয়া হয়েছে। এজন্য অর্থায়ন করেছে বাসমাহ ইউএসএ (বাংলাদেশ আমেরিকান সোসাইটি অব মুসলিম এইড ফর হিউম্যানিটি)। রাজধানী ঢাকার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থান এবং সিরাজগঞ্জ, লালমনিরহাট, ময়মনসিংহ, চুয়াডাঙ্গা, নওগাঁ, যশোর, চাঁদপুর, শরীয়তপুর, সিলেট, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কক্সবাজার, কুষ্টিয়া, টেকনাফ, গোলাপগঞ্জ, পিরোজপুর ও সোনারগাঁ থানার ১১টি ইউনিয়নসহ সারা দেশের মোট ৫৩টি স্থানে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সঙ্গে বাসমাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর মীর দেলওয়ার হোসাইনখাবারের প্যাকেজে ছিল চাল, ডাল, সয়াবিন তেল, আলু, পেঁয়াজ, চিনি, আটা, লবণ, সাবান। এছাড়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ ঢাকা ও সারা দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ দিয়েছে বাসমাহ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। এরমধ্যে রয়েছে হাজার হাজার পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, গ্লাভস, সাবান, হেড-কভার, গাউন ও গগলস। হাসপাতাল ও নিরাপত্তাকর্মীসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের আরও স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে সংগঠনটির। শুধু বাংলাদেশে নয়; আমেরিকার বিভিন্ন স্থানে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে বিপন্ন বহু মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্যসামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ দিয়েছে বাসমাহ। আমেরিকায় মিশিগান রাজ্যে মিশিগান মুসলিম কমিউনিটি কাউন্সিলের ব্যবস্থাপনায় এক হাজার প্যাকেট খাবার পাঠানো হয়েছে। নিউ ইর্য়কে ক্ষতিগ্রস্তরাও খাদ্যসামগ্রী পেয়েছেন। এছাড়া ফ্লোরিডার বিভিন্ন মসজিদে বিতরণ করা হয়েছে স্বাস্থ্য সুরক্ষার প্রয়োজনীয় উপকরণ। করোনা দুর্যোগে আক্রান্ত দরিদ্র, অসহায় ও গরিব মানুষদের খাদ্য সহযোগিতা প্রদান প্রসঙ্গে বাসমাহ ইউএসএ’র প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও এবং বাসমাহ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মীর সাখাওয়াত হোসাইন বলেন, ‘মানুষ মানুষের জন্য—চিরসত্য এ চেতনা ও আদর্শকে ধারণ করে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বাসমাহ ফাউন্ডেশন অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। করোনা সংকটে লক্ষাধিক মানুষের কাছে খাবার ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ পৌঁছে দিয়েছি আমরা। প্রত্যন্ত অঞ্চলে যারা সাধারণত সাহায্য পায় না, বাসমাহ টিম এমন সব অঞ্চলের মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করে।’

বাসমাহ ইউএসএ ও বাসমাহ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমেরিকা ও বাংলাদেশের বিভিন্ন দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে অসহায় মানুষের পাশে থেকে মানবতার সেবায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বাসমাহ’র তত্ত্বাবধানে ১৫টির বেশি প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে এবং আরও বেশ কিছু পরিকল্পনা বাস্তবায়নাধীন রয়েছে।